কৃষকের ভিত শক্ত হচ্ছে জানিয়ে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, কৃষকরা ধানের নায্য মূল্য পাচ্ছেন। করোনাকালে দেশে খাদ্য সংকট হয়নি। কেউ না খেয়ে মারা যায়নি।
তিনি বলেন, ১৭ কোটি মানুষের খাদ্যের যোগান দিতে হচ্ছে। উৎপাদন আরও বাড়াতে হবে। খাদ্য সংরক্ষণের পাশাপাশি কৃষকের ধানের বীজ সংরক্ষণেও পারিবারিক সাইলো ভূমিকা রাখবে। তাই দেশের প্রত্যেক উপজেলায় পারিবারিক সাইলো বিতরণ করা হবে।
শনিবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত নওগাঁর পোরশা উপজেলার সরাইগাছি খাদ্য গুদাম (এলএসডি) প্রাঙ্গণে হাউজহোল্ড সাইলো ও সেচ লাইসেন্স বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ‘দেশের বিভিন্ন স্থানে বসবাসরত দরিদ্র, অনগ্রসর ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী এবং দুর্যোগ প্রবণ এলাকার জনগোষ্ঠীর নিরাপদ খাদ্য সংরক্ষণ’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় উপকারভোগীদের মধ্যে এসব বিতরণ করা হয়।
পোরশা উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাজমুল হামিদ রেজার সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক জিএম ফারুক হোসেন পাটোয়ারি, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ শাহ্ মঞ্জুর মোরশেদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান কাজীবুল ইসলাম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাকির হোসেন, খাদ্যনিয়ন্ত্রক রতন কুমার প্রামানিক।
পরে খাদ্যমন্ত্রী উপজেলার সরাইগাছি মোড়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে নবনির্বাচিত ছয় ইউপি চেয়ারম্যানদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
সুত্রঃ জাগো নিউজ