কৃষিবিদ কামরুল ইসলাম
প্রতিযোগিতামূলক বৈশ্বিক গ্রামে টেকসই উন্নত কৃষি ব্যবস্থার বিকল্প নাই। ২০৩০ সালের মধ্যে সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার ২ং গোল তথা খাদ্য নিরাপত্তা ও নিরাপদে পুষ্টি সুনিশ্চিতকরণের মাধ্যমে টেকসই কৃষি উন্নয়ন ব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য বিভিন্ন কৃষি, প্রকৃতিজাত, প্রস্তুতকৃত ও হস্তশিল্পজাত পণ্যের ভৌগোলিক মালিকানা বা নির্দেশক অত্যন্ত জরুরি।
® উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন যন্ত্রপাতি আবিষ্কার, প্রিসিশন কৃষির প্রবর্তন, রোবটিক ও ড্রোনিক কৃষির আবিস্কার, স্যালেটাইট ইমেজ শেয়ারিং ও সেন্সরিং, ক্লাউড কম্পিউউটিং, বিভিন্ন জিন কোডিং ও ইনকোডিং ইত্যাদি প্রযুক্তি সমাহারের মাধ্যমে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে বিশ্বে ইতোমধ্যে প্রবেশ করেছে। তাই, সবাই চাই এখন তার এখতায়ারধীন বা এলাকাধীন বা নিয়ন্ত্রণাধীন বা সম্পর্কনাধীন প্রতিটি পণ্যের একচ্ছত্র মালিকানা।
আর এই মালিকানা শুধু নিজ গন্ডীর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবেনা, বরং এর থাকবে বৈশ্বিক মালিকানা। বিশ্বের যেখানেই উক্ত পণ্য বিনিময় হোক না কেন, তার একটি নির্দিষ্ট অংশ মালিকানা দেশের হিসাবে জমা হবে।
আর এই বৈশ্বিক মালিকানা প্রতিষ্ঠার একটি পদ্ধতির নাম হচ্ছে Geographical Indications (GI) বা ভৌগোলিক নির্দেশক।
® আজ আপনাদের সামনে কৃষি বাণিজ্যিকীকরণে ” ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই ” সনদ এর আদ্যোপান্ত নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করবো।
প্রথমেই আসা যাক জিআই কি?
======================
ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিওগ্রাফিক্যাল ইন্ডিকেশন (জিআই) হচ্ছে একটি চিহ্ন বা প্রতীক, যে প্রতীকের একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক পরিচিতি রয়েছে এবং যে প্রতীক ওই ভৌগোলিক উৎসজনিত নির্দিষ্ট গুণমান বা সুনাম ধারণ করে।
© একটি ভৌগোলিক পরিচিতিতে পণ্যের উৎপাদন স্থানের নাম থাকে। কৃষিজাত পণ্য সাধারণত যে স্থানে উৎপাদিত হয় সেখানকার বৈশিষ্ট্য ধারণ করে, বিশেষ করে জলবায়ু ও মাটির মতো স্থানীয় ভৌগোলিক উপাদানের মাধ্যমে প্রভাবিত হয়।
© একটি চিহ্ন বা প্রতীক ভৌগোলিক পরিচিতি হিসেবে কাজ করবে কিনা তা নির্ভর করে একটি দেশের জাতীয় আইন ও ভোক্তাদের উপলব্ধির ওপর। শুধু কৃষিজাত পণ্যের মধ্যেই ভৌগোলিক পরিচিতির ব্যবহার সীমাবদ্ধ নয়, একটি পণ্যের বিশেষ কিছু গুণাগুণের ওপরও গুরুত্ব দিতে পারে যা অর্জিত হয় পণ্যটির উৎসভূমির মানুষের কল্যাণে। যেমন- ওই অঞ্চলের বিশেষ উৎপাদন দক্ষতা ও ঐতিহ্য। পণ্যের উৎস অঞ্চল হতে পারে একটি গ্রাম, শহর, একটি অঞ্চল বা একটি দেশ। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় জামদানি, বাংলাদেশের ইলিশ ইত্যাদি।
© ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) আইন, ২০১৩ এর ধারা ২(৯) অনুসারে ‘ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বলিতে এমন পণ্যকে নির্দেশ করে যাহা দ্বারা কোনো কৃষিজাত, বা প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন অথবা প্রস্তুতকৃত পণ্য কোনো দেশের বিশেষ ভূখণ্ডে বা সেই ভূখণ্ডের কোনো বিশেষ অঞ্চল বা এলাকায় উৎপন্ন বা প্রস্তুতকৃত বলিয়া বুঝাইবে, যেখানে বিশেষ গুণাগুণ, সুনাম বা এই ধরনের পণ্যের অনন্য বৈশিষ্ট্যসমূহ, যাহা উহার ভৌগোলিক উৎপত্তিস্থলের জন্য পণ্যে আবশ্যিকভাবেই থাকে এবং পণ্যটি যদি প্রস্তুতকৃত পণ্য হয় তাহা হইলে প্রস্তুতকরণ কার্যাবলির মধ্যে উৎপাদন বা প্রক্রিয়াকরণ বা প্রস্তুতকরণ কাজের যে কোনো একটি কাজ অনুরূপ ভূখণ্ড, অঞ্চল বা এলাকায় সম্পন্ন হয়।’
© আন্তর্জাতিক বাণিজ্য তত্ত্বাবধান ও উদারীকরণের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) ২৩টি চুক্তি রয়েছে। এর মধ্যে একটি হচ্ছে ‘বাণিজ্য-সম্পর্কিত মেধাস্বত্ব অধিকার চুক্তি বা ট্রিপস (ট্রেড রিলেটেড আসপেক্টস অব ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি রাইটস)। এই চুক্তির ২৭.৩ (খ) ধারায় পৃথিবীর সব প্রাণ-প্রকৃতি-প্রক্রিয়ার ওপর পেটেন্ট করার বৈধ অধিকার রাখা হয়েছে। এই চুক্তিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেসব প্রাকৃতিক ও মানুষের তৈরি এবং কৃষিজাত পণ্য দীর্ঘকাল ধরে উৎপাদিত হয়ে আসছে তার ওপর সংশ্লিষ্ট দেশের মালিকানা প্রতিষ্ঠার জন্য ভৌগোলিক নির্দেশক আইন করে নিবন্ধন করে রাখার বিধান রয়েছে।
জিআই পণ্যের প্রকারভেদঃ
===================
আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতা পালন ও নিজস্ব পণ্যের স্বত্ব রক্ষার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) আইন ২০১৩, ও ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) বিধিমালা-২০১৫ প্রণয়ন করে।
© তিন ধরনের পণ্য ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হতে পারে- ১. কৃষিজাত পণ্য ২. প্রকৃতিজাত পণ্য ও ৩. প্রস্তুতকৃত পণ্য ও হস্তশিল্পজাত।
জিআই হিসেবে বিবেচিত হওয়ার শর্ত :
===========================
সব কৃষিজাত, প্রকৃতিজাত, প্রস্তুতকৃত ও হস্তশিল্পজাত পণ্যই ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য না। জিআই পণ্য অন্য দেশে নিবন্ধন সুবিধা পাবে না। কারণ মেধাসম্পদের নিবন্ধন টেরিটরিয়াল বা রাষ্ট্রাধীন। মেধাসম্পদের নিবন্ধনে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড থাকলেও নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ কোনো দেশের স্থানিক আইন দ্বারা পরিচালিত হয়। তাই এক দেশে নিবন্ধিত হলে অন্য দেশে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধন পাবে না। সংশ্নিষ্ট আবেদনকারী যে দেশে সুরক্ষা চাইবে সে দেশের নিজস্ব আইন অনুসারে আবেদন করে নিবন্ধন নিতে হবে। এ ক্ষেত্রে ট্রিপস চুক্তির ২৪.৯ অনুচ্ছেদ অনুসারে কোনো দেশের পণ্য জিআই হিসেবে অন্যান্য দেশে নিবন্ধন পাওয়ার ক্ষেত্রে তার নিজ দেশে নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। তবে লিসবন সিস্টেম অনুযায়ী একটি আবেদনের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশে জিআই পণ্যের নিবন্ধন ও সুরক্ষা সুবিধা পাওয়া যায়। এ ক্ষেত্রে লিসবন সিস্টেমের সুবিধা গ্রহণের নিমিত্তে সংশ্নিষ্ট রাষ্ট্রকে লিসবন চুক্তির সদস্য রাষ্ট্র হতে হবে।
© কোনো দেশের বিশেষ ভূখণ্ডে বা সেই ভূখণ্ডের কোনো বিশেষ অঞ্চল বা এলাকায় উৎপন্ন বা প্রস্তুতকৃত হতে হবে। বিশেষ গুণাগুণ, সুনাম বা অনন্য বৈশিষ্ট্য ভৌগোলিক উৎপত্তিস্থলের ওপর নির্ভরশীল বা সম্পর্কযুক্ত হবে। যেমন- জামদানি, বাংলাদেশের ইলিশ ইত্যাদি। ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের মালিকানা হস্তান্তর যোগ্য নয়।
© জিআই আইন অনুসারে কোনো একক ব্যক্তি আবেদনকারী হতে পারবেন না। জিআই আইন এর ধারা-৯ অনুসারে জিআই পণ্য উৎপাদনকারী ব্যক্তিবর্গের বা তাহাদের স্বার্থের প্রতিনিধিত্বকারী প্রচলিত আইনের অধীন গঠিত বা নিবন্ধিত কোনো সমিতি, সংগঠন, সরকারি সংস্থা বা কর্তৃপক্ষ আবেদনকারী হিসেবে আবেদন করতে পারবেন।
অর্থনৈতিক উন্নয়নে জিআই গুরুত্বপূর্ণ :
==========================
কোন পণ্য জি-আই স্বীকৃতি পেলে পণ্যগুলো বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ডিং করা সহজ হয়। এই পণ্যগুলোর আলাদা কদর থাকে। ওই অঞ্চল বাণিজ্যিকভাবে পণ্যটি উৎপাদন করার অধিকার এবং আইনি সুরক্ষা পায়।
© বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় জিআই পণ্য নিবন্ধন ও সুরক্ষার মাধ্যমে বাংলাদেশের নিজস্ব মালিকানা স্বত্ব প্রতিষ্ঠা লাভের পাশাপাশি শক্তিশালী ব্র্যান্ডের মর্যাদা লাভ করবে, বিপণন কৌশলের নিয়ামক হবে, ভোক্তা সাধারণের অধিকার সুরক্ষা দেবে, গ্রামীণ উন্নয়নের অন্যতম উপাদান হবে ও ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সমুন্নত রাখবে। এ ছাড়া এসব পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি পাবে, আন্তর্জাতিক বাজার সৃষ্টি হবে, রপ্তানি ও বিনিয়োগ বাড়বে এবং নতুন নতুন শিল্প গড়ে উঠবে।
© এক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ভোক্তা সাধারণ নিবন্ধিত জিআই পণ্যগুলো ক্রয়ের ক্ষেত্রে সমজাতীয় অনিবন্ধিত জিআই পণ্যের চেয়ে ২০ থেকে ৩০% মূল্য বেশি দিতে সম্মত থাকে।
ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য ও বাংলাদেশ ঃ
==============================
আন্তর্জাতিক মেধাস্বত্ব বিষয়ক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল প্রোপার্টি রাইটস অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউআইপিও) নিয়ম মেনে বাংলাদেশের শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে পেটেন্টস, ডিজাইন এবং ট্রেডমার্ক বিভাগ (ডিপিডিটি) এই স্বীকৃতি ও সনদ দিয়ে থাকে।
© ২০১৩ সালে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) আইন হয়। ২০১৫ সালে আইনের বিধিমালা তৈরির পর জি-আই পণ্যের নিবন্ধন নিতে আহ্বান জানায় ডিপিডিটি।
© ডিপিডিটি’র ভৌগলিক নির্দেশক পণ্যের জার্নাল থেকে বাংলাদেশের এই ৯টি জি-আই পণ্যের বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়।
© বাংলাদেশের প্রথম ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে ১৭ নভেম্বর ২০১৬ সালে জামদানি স্বীকৃতি পায়।
© ৬ আগস্ট ২০১৭ পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশকে বাংলাদেশী পণ্য হিসাবে বিশ্ব স্বীকৃতি অর্জনের কথা ঘোষণা করে। এর ফলে ইলিশ বাংলাদেশের দ্বিতীয় ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে নিবন্ধিত হয়।
© ২৭ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে খিরসাপাত আমকে বাংলাদেশের ৩য় ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (খাদ্যদ্রব্য) হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
© ২০২০ সালের ২৮ ডিসেম্বর মসলিনকে বাংলাদেশের চতুর্থ ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বলে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
© ২০২০ সালের ২৬ এপ্রিল রাজশাহী সিল্ককে ৫ম, শতরঞ্জিকে ৬ষ্ট, চিনিগুঁড়া চালকে ৭ম, দিনাজপুরের কাটারিভোগকে ৮ম এবং বিজয়পুরের সাদা মাটিকে ৯ম জিআই পণ্য বলে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
জিআই এখনই কেন এত জরুরি?
=======================
বর্তমানে পুরো পৃথিবীটাই একটি অভিন্ন বাজারে পরিনত হয়েছে । বিশ্বায়নের এই যুগে ‘ইধার কা মাল উধার’ এবং ‘উধার কা মাল ইধার’ একটি নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। যেমন ধরুন, বাংলাদেশের ঢাকাই জামদানি শাড়ি যে এত বিখ্যাত, কিন্তু এখন যদি কোনো বিদেশী কোম্পানি তাদের তৈরী শাড়িতে জামদানি সীল মেরে আন্তর্জাতিক বাজারে বিক্রি করে তাহলে আমরা কি কিছু করতে পারবো ? অথবা কেউ যদি যে কোনো স্পার্ক্লিং সাদা ওয়াইনকে শ্যাম্পেন বলে চলিয়ে দিতে চায় তবে ফ্রান্সের কি কিছু করণীয় আছে ? এর সহজ উত্তর হচ্ছে, হ্যাঁ, উপায় আছে।
© আমরা সবাই জানি, কোম্পানির কিছু ট্রেডমার্ক থাকে। সেজন্য আপনি চাইলেই কোমল পানীয় বানিয়ে সেটাকে “কোকাকোলা” বলে বাজারে বিক্রি করতে পারবেন না। আর করলে ট্রেডমার্ক আইনে নির্ঘাত মামলায় পড়বেন। কিন্তু ট্রেডমার্কের মত এলাকা ভিত্তিক পন্যের মেধাসত্ব কিভাবে সম্ভব ? এ ধারণাটি মাথায় রেখেই প্রথম ভৌগলিক নির্দেশনা বা “জিওগ্রাফিকাল ইনডিকেটর” ব্যাপারটার প্রচলন হয়েছে । আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে এই রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়াটি অনেক আগেই শুরু করেছে। ভারত এপর্যন্ত ২৩৬ পণ্যের জি আই রেজিস্ট্রেশন পেয়েছে। তাদের আরো ২৭০ টি পণ্যের রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া চলছে।
উদাহরণস্বরূপঃ লক্ষ্মণভোগ আম হচ্ছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে আসা আমের একটি জাত। এটি মালদহ জেলায় প্রায় ৩২,০০০ হেক্টর জুড়ে বাগানে জন্মে। পশ্চিমবঙ্গ সরকার লক্ষ্মণভোগকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানিকারক জাত হিসাবে বেছে নিয়েছে। এই আমের নিবন্ধন সংখ্যা ১১১। ভারত সরকারসহ প্রতিবেশি দেশসমূহ যতটা সক্রিয় আমরা কিন্ত ততটাই পিছিয়ে।
© দেরীতে হলেও আমাদের এ ব্যাপারে আশু পদক্ষেপসহ সুচিন্তিত পরিকল্পনার কার্যকর বাস্তবায়ন অতি জরুরি।
® কারণ একটি মালিকানা একটা পণ্যের ব্রান্ডিং ভ্যালু বাড়িয়ে দেয়। নেক্সট পর্ব পণ্যের ব্রান্ডিং ভ্যালু নিয়ে আলোচনা করবো ইনশাআল্লাহ।
® ” কৃষি অন্বেষণ” কৃষি বিষয়ক জ্ঞান অর্জনের একটা উন্মুক্ত প্লাটফর্ম। এখানকার যে কোন লিখার ব্যাপারে গঠনমূলক সমালোচনা ও পরামর্শ সাদরে গ্রহনীয়৷
যোগাযোগ————-
কৃষিবিদ কামরুল ইসলাম
৩৫ তম বিসিএস কৃষি
কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার
বাঘা, রাজশাহী