কৃষিবিদ কামরুল ইসলাম

বাংলাদেশের কৃষি ক্রমেই ‘খােরপােষ কৃষি (Subsistance Agriculture )’ বা স্বনির্ভর কৃষি থেকে বাণিজ্যিক কৃষিতে পরিবর্তিত হচ্ছে। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার কারণে অধিক খাদ্য উৎপাদনের জন্য তথা খাদ্য শস্যের ফলন বৃদ্ধির জন্য উচ্চ ফলনশীল এবং হাইব্রিড জাতের পাশাপাশি অধিক মাত্রায় রাসায়নিক সার ও বালাইনাশক ব্যবহৃত হচ্ছে। অনেক সময় ভারি ধাতু কিংবা মানব স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক রাসায়নিক মিশ্রিত জৈবসারও ব্যবহৃত হয়। বাণিজ্যিকভাবে কৃষিপণ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে এসবেরও ব্যবহার হয়।

© মানব স্বাস্থ্য এবং অর্থনৈতিক বিবেচনায় নিরাপদ খাদ্য ক্রমাগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। জনগণকে
খাদ্যজনিত অসুস্থ্যতা থেকে রক্ষার পাশাপাশি বিশ্ব রপ্তানি বাজারে প্রতিযােগিতার কারণে নিরাপদ খাদ্য
উৎপাদন জরুরি। উৎপাদনের প্রাথমিক পর্যায় থেকে খাদ্য শৃঙ্খলের (Food chain) বিভিন্ন পর্যায়ে বাছ-
বিচারহীন (Indiscriminate) বালাইনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার, ভারী ধাতব পদার্থের উপস্থিতি,
অণুজীবের সংক্রমণ ইত্যাদি খাদ্যকে অনিরাপদ করে। এসব কারণে নিরাপদ খাদ্যপণ্য প্রাপ্যতার বিষয়টি
গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে উৎপাদনের শুরু থেকে সংগ্রহ, সংগ্রহােত্তর ও প্রক্রিয়াকরণ যেমন-মাঠ হতে
সংগ্রহ, প্যাকেজিং, পরিবহন ইত্যাদি পর্যায়ে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উত্তম কৃষি চর্চা (Good
Agricultural Practices-GAP) অনুসরণ করা একান্ত প্রয়ােজন। উত্তম কৃষি চর্চা (GAP) নিরাপদ ও
মানসম্মত খাদ্য উৎপাদনের পাশাপাশি পরিবেশ এবং সামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখে।

© কৃষিকার্যে ব্যবহৃত উপকরণ যেমনঃ বালাইনাশক, জৈব ও রাসায়নিক সার, পানি ইত্যাদির পরিমিত ব্যবহার এবং পরিবেশ বান্ধব ব্যবস্থাপনাকে উত্তম কৃষি চর্চা উৎসাহিত করে। বিশেষ করে বালাইনাশক ও বিভিন্ন প্রকার রাসায়নিকের ক্রুটিপূর্ণ ব্যবহার থেকে কৃষি কাজে নিয়ােজিত কর্মীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।

© অধিকাংশ আমদানিকারক, খুচরা বিক্রেতা, খাদ্য দ্রব্য প্রস্তুতকারী/হােটেল/রেস্টুরেন্ট ও ভােক্তাগণ পণ্যের গুণগত মান এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উৎপাদন পর্যায় থেকে GAP অনুসরণকে পূর্বশর্ত হিসেবে বিবেচনা করে থাকে। GAP বাস্তবায়নে সার্টিফিকেট প্রদানকারি সংস্থা কর্তৃক সকল ক্ষেত্রে অভিন্ন ও সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যাতে কোন রকম পক্ষপাতিত্ব না থাকে, এতে ভােক্তার বিশ্বাসযােগ্যতা ও আস্থা বৃদ্ধি পায়। এ লক্ষ্যে সার্টিফিকেট প্রদানকারি সংস্থা কোন নিরপেক্ষ কর্তৃপক্ষ দ্বারা স্বীকৃতি প্রদান এবং স্বীকৃতি প্রাপ্তির সকল নিয়ম-নীতি কঠোরভাবে অনুসরণ করা প্রয়ােজন।

উত্তম কৃষি চর্চা (GAP) বলতে কি বুঝায়?
=============================
উত্তম কৃষি চর্চা হলাে সামগ্রিক কৃষি কার্যক্রম যা অনুসরণে নিরাপদ এবং মানসম্পন্ন খাদ্য ও খাদ্য বহির্ভূত কৃষিজাত পণ্য সহজলভ্য এবং পরিবেশ, আর্থসামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত করে। এটি একগুচ্ছ নীতি-বিধি ও প্রযুক্তিগত সুপারিশমালা যা সামগ্রিক কৃষি উৎপাদন, সংগ্রহ ও সংগ্রহােত্তর ব্যবস্থাপনা এবং পরিবহনের বিভিন্ন স্তরে প্রয়ােগ করা হয় যা মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষা, পরিবেশ সংরক্ষণ, পণ্যের মান উন্নয়ন ও কাজের পরিবেশ উন্নত করে।

উত্তম কৃষি চর্চা বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যঃ
=========================
১. নিরাপদ ও খাদ্যমানসম্পন্ন ফসলের টেকসই উৎপাদন নিশ্চিতকরণ;
২. ফসল উৎপাদনে সহনীয় পরিবেশ নিশ্চিতকরণ এবং কর্মীর স্বাস্থ্য সুরক্ষা, নিরাপত্তা ও কল্যাণ সাধন;
৩. খাদ্য শৃঙ্খলের সকল স্তরে সুনির্দিষ্ট পদ্ধতিসমূহ অনুসরণ করা;
৪.ভােক্তার স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং
৫. মানসম্পন্ন উচ্চমূল্য ফসল উৎপাদন ও রপ্তানি বৃদ্ধি করা।

নিরাপদ ফসল উৎপাদনে উত্তম কৃষি চর্চা -এর গুরুত্ব
====================================
বিশ্বায়নের সঙ্গে সঙ্গে ভােক্তাদের বৈচিত্র্যপূর্ণ খাদ্য চাহিদা বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি বিশ্বব্যাপী
নিরাপদ খাদ্যের বাজার সৃষ্টি হয়েছে এবং ভৌগােলিক সীমারেখা পেরিয়ে খাদ্য সামগ্রী নিয়মিতভাবে
এক দেশ থেকে অন্য দেশে আমদানি ও রপ্তানি হচ্ছে। বিশ্বব্যাপী খাদ্য সামগ্রী আমদানি ও রপ্তানির
ফলে খাদ্য শৃঙ্খলে জীবাণুসমূহের সংক্রমণ এবং বিস্তৃতি ঘটার আশংকা থাকে যা জনস্বাস্থ্যের জন্য
বড় ধরনের ঝুঁকি। এ প্রেক্ষাপটে নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তা বিধানে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে বিভিন্ন দেশ
কর্তৃক খাদ্য আমদানি ও রপ্তানির ক্ষেত্রে কঠোর বিধিনিষেধ আরােপ করা হচ্ছে।

© কৃষি উৎপাদনে/ফসলে নিরাপদ খাদ্য সংশ্লষ্ট বিষয়সমূহ হলাে প্রয়ােগকৃত রাসায়নিকের অবশিষ্টাংশ,
দূষণকারী বস্তুর উপস্থিতি, পােকা-মাকড়, রােগ সৃষ্টিকারী অণুজীব, বাহ্যিক সংক্রামক ইত্যাদি।
এছাড়া, খাদ্যে অন্যান্য বস্তু যথা- ভারী ধাতব বস্তু বা বিষাক্ত দ্রব্যের উপস্থিতি। নিরাপদ খাদ্য
বিষয়ক বিপত্তি (Hazard) /ঝুঁকি (Risk) খাদ্য শৃঙ্খলের যে কোনাে পর্যায়ে ঘটতে পারে, তাই
খাদ্য শৃঙ্খলের প্রত্যেক স্তরেই নিরাপদ খাদ্য সংক্রান্ত সমস্যা প্রতিরােধ বা দূরীভূত করা প্রয়ােজন।
খাদ্য শৃঙ্খলের সকল স্তরে সুনির্দিষ্ট অনুশীলনসমূহ সঠিকভাবে অনুসরণ করাই হচ্ছে উত্তম কৃষি
চর্চার মূল ভিত্তি।

© উত্তম কৃষি চর্চা অনুসরণে নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তির লক্ষ্যে খাদ্য শৃঙ্খলের প্রাথমিক অর্থাৎ কৃষক পর্যায় থেকে প্রতিটি স্তরে প্রত্যেক কর্মীকে তার নিয়ন্ত্রণাধীন বিষয়ে দায়িত্বশীল থেকে সকল কার্যক্রমের বিবরণ যথাযথভাবে লিপিবদ্ধ ও সংরক্ষণ করা আবশ্যক। উৎপাদনকারীকে নিশ্চয়তা দিতে হবে যে উৎপাদিত পণ্য খাদ্য হিসেবে ঝুঁকিমুক্ত ও নিরাপদ। এক্ষেত্রে উৎপাদকের পাশাপাশি প্যাকেজিং, সরবরাহ, পরিবহন, গুদামজাতকরণ ইত্যাদি প্রক্রিয়ায় সকলেরই দায়িত্ব
রয়েছে খাদ্যকে নিরাপদ এবং মানসম্পন্ন রাখা। উত্তম কৃষি চর্চা বাস্তবায়নের মাধ্যমে উৎপাদিত ফসল খাদ্য হিসেবে গ্রহণ স্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ। কারণ উৎপাদনের সকল স্তরে খাদ্যমান, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা, কর্মীদের স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা এবং কল্যাণ সাধন নিশ্চিত হবে।

উত্তম কৃষি চর্চা অনুশীলনের অন্যতম বিষয়সমূহঃ
==================================
১.স্বাস্থ্যসম্মত উৎপাদন : জৈব ও রাসায়নিক সার, সেচ, বালাইনাশক প্রয়াগ ও ব্যবহার বিধি,
রােপণ সামগ্রীর (চারা, বীজ) ব্যবহার, রাসায়নিকের পরিমিত ব্যবহার ও ব্যবস্থাপনা অবলম্বনে
উৎপাদন নিশ্চিত করা;
২. নিরাপদ ও খাদ্যমান রক্ষা: ফসল সংগ্রহ, সংগ্রহােত্তর, সংরক্ষণ ও পরিবহন ব্যবস্থাপনা;
৩. পরিবেশ সুরক্ষা: মাটি জৈব সার, পানি ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা;
৪. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: কর্ষণ যন্ত্র, সার ও বালাইনাশক প্রয়ােগ যন্ত্রপাতি, কর্মীর পােশাক, প্যাক
হাউজ/সংরক্ষণাগার পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা;
৫. কৃষি কর্মীর স্বাস্থ্য: কৃষক-কৃষাণী ও শ্রমিকের ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সুরক্ষা;
৬. তথ্যাদি সংরক্ষণ (Record Keeping) ও অনুসন্ধান (Traceability): উপকরণ, উৎপাদন
ও সংগ্রহােত্তর ব্যবস্থাপনা এবং বাজারজাতকরণের সকল পর্যায়ে যাবতীয় তথ্যাদি সংরক্ষণ করা;
৭. সার্টিফিকেট প্রদান ও লােগাে ব্যবহার : উত্তম কৃষি চর্চা মানদণ্ডের আলােকে GAP সার্টিফিকেট
প্রদান ও উৎপাদিত পণ্যে Bangladesh GAP লোগো ব্যবহার এবং
৮. প্রশিক্ষণ: সংশ্লিষ্ট অংশীজনকে নিয়মিত প্রশিক্ষণ প্রদান।
৯. বাজার নিশ্চিত করা: উৎপাদিত গুণগতমানসম্পন্ন কৃষিপণ্যের মূল্য নির্ধারণ ও বাজার সুনিশ্চিতকরণ;
১০ মনিটরিং: পরিদর্শক, নিরীক্ষক এবং টেকনিক্যাল পর্যবেক্ষক কর্তৃক নিয়মিতভাবে উৎপাদন এবং সংগ্রহাোত্তর ব্যবস্থাপনা নিয়মিত মনিটরিং করা; এবং
১১. প্রচার ও প্রসার: প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে উত্তম কৃষি চর্চার প্রচার ও প্রসার এবং ব্যবহার উদ্বুদ্ধকরণ।

GAP এর ইতিহাস ঃ
==============
ইউরােপের সুপার শপ এবং প্রধান সরবরাহকারীদের উদ্যোগে ১৯৯৭ সালে সর্বপ্রথম EurepGAP নামে
GAP কার্যক্রম শুরু হয়, যা ২০০৭ সালে GlobalG.A.P নামকরণ করা হয়। আঞ্চলিক পর্যায়ে ২০০৬
সালে ASEAN সচিবালয় কর্তৃক সদস্য দেশসমূহে ASEANGAP যাত্রা শুরু করে। জাতিসংঘের খাদ্য ও
কৃষি সংস্থা (FAO) কর্তৃক উদ্যানফসল সবজি ও ফলের জন্য সার্কভুক্ত চারটি দেশ যথা- বাংলাদেশ, ভূটান,
মালদ্বীপ এবং নেপালে ২০১৩-১৪ সালে GAP স্কীম শুরু হয়। এই GAP স্কীম বাস্তবায়নের ফলে এ
দেশসমূহে জাতীয় GAP মানদণ্ড তৈরি, পরিকল্প স্বত্বাধিকারী (Scheme owner) প্রতিষ্ঠান এবং প্রত্যয়ন
পদ্ধতি প্রাথমিকভাবে প্রণয়ন করা হয়।

© বৈশ্বিক প্রতিযােগিতায় টিকে থাকতে নিরাপদ ফসল উৎপাদনসহ রপ্তানি বাজারে প্রবেশের জন্য GAP অনুসরণ অত্যাবশ্যক। বাংলাদেশে GAP বাস্তবায়নের ফলে উৎপাদিত কৃষি পণ্য নিরাপদ, উন্নত ও মানসম্পন্ন হবে, আয় বৃদ্ধি ও অর্থনীতিতে গতি সঞ্চারসহ টেকসই পরিবেশ ও সামাজিক গ্রহণযােগ্যতা বৃদ্ধি পাবে এবং খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। এ লক্ষে প্রণয়নকৃত দলিলটি “বাংলাদেশ উত্তম কৃষি চর্চা নীতিমালা-২০২০” নামে ডিসেম্বর ২০২০ থেকে কার্যকর হয়।

বাংলাদেশ উত্তম কৃষি চর্চা প্রত্যয়নের জন্য আবেদন
প্রক্রিয়া
======================================
১. একক উৎপাদক বা উৎপাদক দল (দুই বা ততােধিক) আবেদনকারী হতে পারেন;.
২. ব্যক্তি উৎপাদক এবং উৎপাদক দলের জন্য একই প্রয়ােজনীয়তাসমূহ কার্যকর হবে
৩. আবেদন জমা দেওয়ার পূর্বে উৎপাদককে ISO17065:2012 অনুসারে অন্তত তিন মাস উত্তম কৃষি চর্চা অনুসরণপূর্বক আত্ম-বিশ্লেষণ করে মূল্যায়ন করতে হবে;
৪. নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে যাতে উৎপাদক বা উৎপাদক দল সম্পর্কে\সম্যক ধারণা পাওয়া যায়। ফরমে আবেদনকারী উৎপাদক বা উৎপাদক দলের নাম, ঠিকানা, যােগাযােগের বিশদ বর্ণনা, বৈধ মর্যাদার প্রমাণাদি এবং খামার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য থাকতে হবে। এছাড়া, পণ্য সম্পর্কিত তথ্য যেমন- উৎপাদন স্থান, বার্ষিক উৎপাদন, চাষাবাদের ধরন, পলি হাউজ/নেট হাউজ/গ্রিন হাউজ বা মাঠে উৎপাদন, ফসলের বিস্তারিত (জাত, বপন সময়, বিবিধ উপকরণ ব্যবহার ইত্যাদি), অভ্যন্তরীণ পরিদর্শনের বিবরণ এবং তারিখ উল্লেখ করতে হবে;

৫. আবেদনের ফরম এবং প্রয়ােজনীয় তথ্য সার্টিফিকেশন বডির ওয়েবসাইটে থাকতে হবে;
৬. আবেদনকারীকে একটি অঙ্গীকারনামা পূরণ করে জানাতে হবে এ পরিকল্পের অধীনে বা অন্যকোনাে সার্টিফিকেশন বডি কর্তৃক প্রত্যায়িত হয়েছে কি না এবং
সেক্ষেত্রে নতুন সার্টিফিকেশন বডিকে পূর্বের প্রতিবেদন প্রদান করতে হবে। সার্টিফিকেশন বডি পূর্বের সার্টিফিকেশন বডি কর্তৃক প্রদত্ত তথ্য যাচাইকল্পে
বিবেচনায় নিতে পারে; এবং
৭. আবেদনকারীকে আরও ঘােষণা দ্বারা এর পরিচালনা সংক্রান্ত তথ্যাদি প্রদান করতে হবে। এছাড়া, কোনাে কার্যবিবরণী বা উত্তম কৃষি চর্চা প্রত্যয়নপত্র অন্য কোনাে সার্টিফিকেশন বডি কর্তৃক কোনাে নীতি বা আইনে বাতিল বা অনুমােদিত হলে তা উল্লেখ করতে হবে।

® “কৃষি অন্বেষণ” কৃষি বিষয়ক জ্ঞান অর্জনের একটা উন্মুক্ত প্লাটফর্ম। এখানকার যে কোন লিখার ব্যাপারে গঠনমূলক সমালোচনা ও পরামর্শ সাদরে গ্রহনীয়৷

যোগাযোগ————-
কৃষিবিদ কামরুল ইসলাম
৩৫ তম বিসিএস কৃষি
কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার
বাঘা, রাজশাহী

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *