1. mahbub@krishinews24bd.com : krishinews :
শিরোনাম
পুঠিয়ায় প্রদর্শনী ভুট্রার ক্ষেত পরিদর্শন করেন কৃষি সচিব বেতাগীতে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী মেলা সম্পন্ন সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ জেলার ছাতকে সর্ব বৃহৎ কুল বাগান গড়ে তুলেছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা কানাইঘাটের কৃষিতে আধুনিক ও যুগোপযোগী সংযোজন সমলয় কর্মসূচি পরির্দশনে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সিলেটের  উপ-পরিচালক প্রাণ এগ্রোর বন্ডে বিনিয়োগ নিরাপদ: শিবলী আখের দাম পরিশোধে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ পেলো বিএসএফআইসি ৩০৭ কোটি টাকায় ৬০ হাজার টন টিএসপি ও ইউরিয়া সার কিনবে সরকার রাজবাড়ীতে হালি পেঁয়াজ চাষে ব্যস্ত কৃষকরা কৃষি নিউজ এর পক্ষ থেকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা। বেতাগীতে মাঠ ভরা আমনের সবুজ ধানে দোল খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন

দশ লাখ কেজি সুগন্ধি চাল রপ্তানির অনুমতি

  • আপডেট টাইম : Wednesday, July 15, 2020
  • 534 Views

নিউজ ডেস্কঃ

দশ লাখ কেজি অর্থাৎ এক হাজার টন সুগন্ধি চাল রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। চাল রপ্তানিকারক এফ সি ট্রেডিং করপোরেশন নামক একটি প্রতিষ্ঠানকে শর্তসাপেক্ষে এ অনুমতি দেওয়া হয়। প্রতিষ্ঠানটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এ চাল রপ্তানির আবেদন করেছিল। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূ্ত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্রগুলো জানায়, সম্প্রতি এফসি ট্রেডিং করপোরেশনকে চাল রপ্তানির অনুমতি দিয়ে প্রধান আমদানি-রপ্তানি নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়কে (সিসিআইই) চিঠি দেয় বণিজ্য মন্ত্রণালয়। চিঠিতে এ বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সিসিআইইকে বলা হয়।
রপ্তানির ক্ষেত্রে যেসব শর্ত দেওয়া হয়, সেগুলো হচ্ছে-রপ্তানি নীতি ২০১৮-২০২১ অনুসরণ করতে হবে। রপ্তানিযোগ্য সুগন্ধি চাল স্বচ্ছ (ট্রান্সপারেন্ট) প্যাকেটে প্যাকেটজাত করতে হবে। শুল্ক কর্তৃপক্ষ দ্বারা রপ্তানিকৃত পণ্যের কায়িক পরীক্ষা করাতে হবে।
এ ছাড়া সুগন্ধি চাল জাহাজীকরণ শেষে রপ্তানি সংক্রান্ত সংশ্লিষ্ট সব কাগজ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে দাখিল করতে হবে। আর অনুমতির মেয়াদ ২০২১ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
রপ্তানি নীতি আদেশ অনুযায়ী অনুমোদনসাপেক্ষে ২৫ ধরনের সুগন্ধি চাল রপ্তানির সুযোগ রয়েছে। প্রতিষ্ঠানের আগ্রহপত্র বিবেচনা করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কেস টু কেস ভিত্তিতে এই অনুমতি দিয়ে থাকে। তবে সুগন্ধি বাদে অন্যকোনো ধরনের চাল সুযোগ দেওয়া হয় না।
এর আগে সাকিন ইন্টারন্যাশনাল নামক একটি প্রতিষ্ঠানকে গত ফেব্রুয়ারিতে পাঁচ লাখ কেজি সুগন্ধি চাল রপ্তানির অনুমতি দিয়েছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, দেশের উত্তরাঞ্চলে প্রধানত দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, রংপুর, নওগাঁ, রাজশাহী জেলায় সুগন্ধি ধান উৎপাদিত হয়।
আমন মওসুমে উচ্চ ফলনশীল সুগন্ধি ধানের মধ্যে উৎপাদিত হয় বিআর৫, ব্রি ধান ৩৪, ব্রি ধান ৩৭, ব্রি ধান ৩৮, ব্রি ধান ৭০, ব্রি ধান ৮০ ও বিনাধান-১৩। আর স্থানীয় জাতের মধ্যে কাটারিভোগ, কালিজিরা, চিনিগুড়া, চিনি আতপ, বাদশাভোগ, খাসকানি, বেগুনবিচি ও তুলসিমালা।
ব্রি ধান ৩৪ স্থানীয় সুগন্ধি জাতের ধান চিনিগুড়া বা কালিজিরার মতোই অথচ ফলন প্রায় দ্বিগুণ বলে জানা গেছে। আর ব্রি ধান ৮০ থাইল্যান্ডের জনপ্রিয় জেসমিন ধানের চালের মতো সুগন্ধিযুক্ত এবং খেতে সুস্বাদু। অপরদিকে বোরো মওসুমে সুগন্ধিযুক্ত আধুনিক জাত হচ্ছে ব্রি ধান৫০ (বাংলামতি)।
বাণিজ্যসচিব মো. জাফর উদ্দীন প্রথম আলোকে বলেন, বাংলাদেশি সুগন্ধি চালের চাহিদা ও জনপ্রিয়তা বিদেশিদের কাছে দিন দিন বাড়ছে। বহির্বিশ্বে এক সময় পাকিস্তান, থাইল্যান্ড ও ভারতের লম্বা-সরু বাসমতি চালের একচেটিয়া বাজার ছিল। পাশাপাশি বাংলাদেশি সুগন্ধি চালও এখন জায়গা করে নিয়েছে।

সুত্রঃ প্রথম আলো

নিউজ টি শেয়ার করে অন্যদের জানার সুযোগ করে দিন...

এ জাতীয় আরো খবর..

© All rights reserved © 2020 krishinews24bd

Site Customized By NewsTech.Com