1. mahbub@krishinews24bd.com : krishinews :
শিরোনাম
আমে ‘ফ্রুট ব্যাগিং’ করবেন যেভাবে সাপাহারে আমচাষীদের ৪৭লক্ষ টাকার ঋণের চেক প্রদান পুঠিয়ায় প্রদর্শনী ভুট্রার ক্ষেত পরিদর্শন করেন কৃষি সচিব বেতাগীতে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী মেলা সম্পন্ন সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ জেলার ছাতকে সর্ব বৃহৎ কুল বাগান গড়ে তুলেছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা কানাইঘাটের কৃষিতে আধুনিক ও যুগোপযোগী সংযোজন সমলয় কর্মসূচি পরির্দশনে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সিলেটের  উপ-পরিচালক প্রাণ এগ্রোর বন্ডে বিনিয়োগ নিরাপদ: শিবলী আখের দাম পরিশোধে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ পেলো বিএসএফআইসি ৩০৭ কোটি টাকায় ৬০ হাজার টন টিএসপি ও ইউরিয়া সার কিনবে সরকার রাজবাড়ীতে হালি পেঁয়াজ চাষে ব্যস্ত কৃষকরা

বাড়ছে যমুনার পানি, তলিয়ে যাচ্ছে ফসল

  • আপডেট টাইম : Saturday, October 3, 2020
  • 607 Views
বাড়ছে যমুনার পানি, তলিয়ে যাচ্ছে ফসল
বাড়ছে যমুনার পানি, তলিয়ে যাচ্ছে ফসল

নিউজ ডেস্ক :
কয়েকদিনের টানা বৃষ্টি ও উজানের পাহাড়ি ঢলে যমুনাসহ সিরাজগঞ্জের শাখা নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তলিয়ে যাচ্ছে রোপা আমন ধান। এতে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন কৃষকরা।

জেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, নতুন করে যমুনায় পানি বৃদ্ধির কারণে জেলার কাজিপুর, সদর, তাড়াশ, শাহজাদপুর, চৌহালী, বেলকুচি ও উল্লাপাড়ার রোপা আমন ধানসহ উঠতি ফসল পানিতে তলিয়ে গেছে।

পানি বাড়তে থাকায় আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন কৃষকরা। চরাঞ্চলের প্রায় ৮০ ভাগ রোপা আমন ধান পানিতে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় রয়েছেন তারা।

যমুনার পানি দফায় দফায় বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলার আউশ ও রোপা আমন ধানের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সরকারের পক্ষ থেকে প্রণোদনা হিসেবে বন্যাকবলিত সাতটি উপজেলার এক হাজার ২৪৫ জন কৃষককে বীজ দেয়া হয়।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক মো. আবু হানিফ বলেন, জেলার বন্যাকবলিত উপজেলাগুলোতে পাঁচ হাজার কৃষকের মধ্যে এক বিঘা করে মাসকলাই, এক হাজার ২৪৫ কৃষকের মধ্যে রোপা আমন চারা ও ৮২টি ইউনিয়নের ৩২ জন কৃষকের মধ্যে সবজির চারা বিতরণ করা হয়েছে।

হঠাৎ আবারও যমুনায় পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় অনেকের বীজতলা তলিয়ে গেছে। তবে আমরা প্রাকৃতিক এ দুর্যোগ মোকাবেলায় তৈরি রয়েছি।

সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম বলেন, এ বছরের বন্যা দীর্ঘস্থায়ী বন্যা। মে মাসের শেষ থেকে যমুনা নদীতে পানি বাড়তে শুরু করে। আবারও নদীতে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টা পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। তবে বন্যা হওয়ার আশঙ্কা নেই।

তিনি আরও বলেন, কাজীপুর উপজেলার পাটাগ্রাম ও শাহজাদপুর উপজেলার ব্রাহ্মণগ্রাম থেকে কৈজুড়ী পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার জায়গা অরক্ষিত রয়েছে। এখানে ভাঙন ছিল। ভাঙনরোধে এক হাজার ১০০ কোটি টাকার দুটি প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। একটি প্রকল্প একনেকে অনুমোদন হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে আরেকটি প্রকল্প অনুমোদন হলে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ কাজ শুরু হবে।
সুত্রঃ জাগো নিউজ

নিউজ টি শেয়ার করে অন্যদের জানার সুযোগ করে দিন...

এ জাতীয় আরো খবর..

© All rights reserved © 2020 krishinews24bd

Site Customized By NewsTech.Com